প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ-২০১৯ ঘোষণা

নিউজ ডেস্ক: ‘প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ-২০১৯’- এর ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ সরকার। এই ফেলোশিপের আওতায় সরকারি খাত থেকে মাস্টার্সের জন্য ৬০ লাখ টাকা ও পিএইচডি’র জন্য ২ কোটি টাকা দেওয়া হবে।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের গভরনেন্স ইনোভেশন ইউনিটের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনে জনপ্রশাসনের দক্ষতা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের উচ্চতর শিক্ষায় (মাস্টার্স এবং পিএইচডি) প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ প্রদানের লক্ষ্যে বাংলাদেশের নাগরিকগণের নিকট থেকে আবেদনপত্র আহ্বান করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ বিষয়ে জানানো হয়েছে। ফেলোশিপের আবেদনের শেষ তারিখ ৩১ মার্চ ২০১৯।

আবেদনের যোগ্যতা সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ১ জুলাই ২০১৯ – ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শর্তহীন অফার লেটার সংগ্রহ করতে হবে (ফুল টাইম)। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক র‌্যাঙ্কিং ১ থেকে ৩০০- এর মধ্যে হতে হবে (The Times Higher Education World University Ranking 2019 বা QS World University Rankings 2019) বলেও জানানো হয়েছে।

TOEFL- এর ফলাফল ৮০ নম্বরের উপরে থাকতে হবে এবং IELTS- এর ফলাফল ৬ পয়েন্ট বা তার উপর হতে হবে। বয়সসীমা হিসেবে PhD- এর জন্য ৪৫ এবং Masters এর জন্য ৪০ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে। শুধুমাত্র বাংলাদেশি নাগরিকরাই এই ফেলোশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এছাড়া, ফেলোশিপের মনোনীত শিক্ষার্থীকে মাস্টার্সের জন্য ৬০ লাখ টাকা ও পিএইচডি’র জন্য ২ কোটি টাকা দেওয়া হবে।

আগ্রহীরা ফেলোশিপের বিষয়ে বিস্তারিত জানতে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন। আবেদন পদ্ধতি:

আবেদনপত্রটি ই-মেইল করে দিন [email protected] (পিএইচডি) [email protected] (মাস্টার্স) ঠিকানায়

আপনার আবেদনপত্রটির সাথে নিম্নোক্ত নথিগুলো সংযুক্ত করে পাঠাতে হবে:
Microsoft Word এবং PDF, দুই ফর্মেটেই পাঠাতে হবে।
আপনার স্টেটমেন্ট অফ পারপাস, স্কলারশিপের উপযুক্ত সময়, আপনার প্রস্তাবিত গবেষণার সাথে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নের সম্পর্ক, পেশাগত জীবনে আপনার গবেষণার সম্ভাবনা এবং পেশাগত জীবনের অভিজ্ঞতা পাঠাতে হবে।
শিক্ষাজীবনের সকল সনদ এবং নম্বরপত্র।
জাতীয় পরিচয়পত্র।
TOFEL/IELTSর ফলাফল।
শর্তহীন অফার লেটার।
অভিজ্ঞতার সনদ।
সদ্য তোলা ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।