বন্যার এই সময় সাপে কাটলে করণীয়
মানিকগঞ্জ বার্তা
প্রকাশিত: ২৮ জুলাই ২০২০
বর্ষাকালে তো এমনিতেই সাপের উপদ্রব বেড়ে যায়। তারপর আবার বন্যা। এই সময় ঠাণ্ডা বাতাসের জন্য সাপ বেশি বিচরণ করে থাকে। তাই সাপের কামড়ের ভয় জনমনে থেকেই যায়।
এই সময় সাপের উপদ্রব থেকে রক্ষা পেতে কী করবেন তা জানা নেই অনেকের। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক, এই সময় সাপে কাটলে তাৎক্ষণিকভাবে কী করণীয়-
> কোথাও সাপকে দেখলে তাকে চলে যাওয়ার সুযোগ দিন। পথ আটকাতে গেলেই বিপদে পড়বেন।
> ঘরের যদি কোনো গর্ত থাকে তাহলে শুকনো মরিচ আগুনে পুড়িয়ে গর্তে দিন। তাছাড়া বাজারে কার্বোলিক এসিড আছে, এগুলোও বাড়িতে এনে বোতলসহ ঘরের মধ্যে রাখুন, সাপ চলে যাবে।
> কাউকে সাপে দংশন করলে ওঝা বা বুদ্ধের কাছে না গিয়ে হাজার টাকা দিয়ে সাপের এন্টিভ্যানম ইনজেকশন দিন। সাপে কাটা রোগী সুস্থ হবে নিশ্চিত।
> সাপ দংশনের পর হার্টের রোগীরা হার্ট অ্যাটাকে মারা যেতে পারে। এজন্য পাশে থাকলে সাহস দিন।
> সাপ কামড় দেয়ার পরও সাত থেকে আট ঘণ্টা পর্যন্ত রোগী বেঁচে থাকে। তাই ধৈর্য্য ধারণ করে দ্রুত ইনজেকশনের ব্যবস্থা করুন।
> কোন সাপে কামড় দিয়েছে সেটার পরিচয় জানা গেলে চিকিৎসায় কিছুটা সুবিধা হয়। তবে খেয়াল রাখতে হবে এতে যেন বেশি সময় নষ্ট না হয়।
> বাংলাদেশের বিষাক্ত প্রায় সব সাপের বিষ নষ্ট করার ইনজেকশন আবিষ্কৃত হয়েছে। শুধু রাসেল ভাইপার বা শংখচুড় সাপের টিকা আবিষ্করের চেষ্টা চলছে। আর এই সাপ রাজশাহী ছাড়া আর কোথাও দেখা যায় না।
> সাপ যদি হাতে বা পায়ে কামড় দেয় তাহলে জায়গাটি শক্ত করে বেঁধে দিতে হবে। দংশিত স্থানের কিছুটা ওপরে দড়ি বা হাতের কাছে যা পান, তা দিয়েই বেঁধে ফেলুন।
> যে দড়ি বা কাপড় দিয়ে বাঁধবেন তা যেন চওড়ায় দেড় ইঞ্চি হয়, কখনো তা যেন সরু সুতোর মতো বা রাবার ব্যান্ডের মতো না হয়। বাঁধনটি যেন খুব বেশি শক্ত না হয়। ২০ মিনিট অন্তর বাঁধন খুলে রাখুন।
> দংশিত স্থানটি পরিষ্কার পানি দিয়ে ধোবেন।
> এবার জীবাণুমুক্ত ছুরি বা ধারালো ব্লেড দিয়ে দংশিত স্থান দুটোর প্রত্যেকটি সতর্কভাবে এক সে. মি. লম্বা এবং এক মি. মি. গভীরভাবে কেটে দিতে হবে।
> কাটার স্থানে ছয় মিনিট মুখ দিয়ে চুষলে তিন-চতুর্থাংশ বিষ বেরিয়ে আসে। তবে ৩০ মিনিট চোষাই ভালো। মুখ দিয়ে চোষার ক্ষেত্রে যিনি চুষছেন তার মুখে কোনো ক্ষত থাকা চলবে না। চোষার জন্য রাবার বাল্ব কিংবা ইলেকট্রিক সাকার শ্রেয়।
> বিষ চুষে বের করার পর দংশন স্থানে আয়োডিন টিংচার, কিংবা স্পিরিট লাগাতে হবে।
- প্রাবোওকে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করল ইন্দোনেশিয়া
- একই গাড়ির চাপায় চালক ও সহকারীর মৃত্যু
- কারাভোগ শেষে ১৭৩ বাংলাদেশি কক্সবাজারে
- প্রধানমন্ত্রী ব্যাংকক পৌঁছেছেন
- নিহত শ্রমিকদের প্রতি শ্রদ্ধা
- তৈফিক ইমরোজ খালিদীর বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
- এখনো শেষ হয়নি তিন মামলার বিচার
- দেশে ফিরবেন সেই ২৩ নাবিক
- ইসরায়েলের ‘কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না’
- জিবুতিতে ফের অভিবাসীদের নৌকাডুবি
- যাত্রা শুরু হলো মারামারি দিয়ে
- বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে
- বুধবার গ্যাস থাকবে না ১২ ঘণ্টা
- স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার
- ভরিতে কমল ৩১৩৮ টাকা
- কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- চতুর্থ ধাপের তফসিল হতে পারে আজ
- বিদ্যুৎ উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
- স্টুডিওতে আ*গু*ন
- মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর
- ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে
- আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে
- বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
- ১৮ টন নিষিদ্ধ ঘনচিনি আমদানি
- স্ত্রীকে হত্যার পর মাটিচাপা
- জিম্মি মার্কিন মা-মেয়েকে মুক্তি দিলো হামাস
- ফ্রান্সে দফায় দফায় বোমা হামলার হুমকি
- আক্ষেপে পুড়ছেন বাবর আজম
- টানা ১৫ দিন চলবে স্মার্টওয়াচ
- জুনেদের ছবি নিয়ে তোলপাড়
- তৈফিক ইমরোজ খালিদীর বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
- বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে
- একই গাড়ির চাপায় চালক ও সহকারীর মৃত্যু
- স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার
- বুধবার গ্যাস থাকবে না ১২ ঘণ্টা
- কারাভোগ শেষে ১৭৩ বাংলাদেশি কক্সবাজারে
- প্রধানমন্ত্রী ব্যাংকক পৌঁছেছেন
- দেশে ফিরবেন সেই ২৩ নাবিক
- এখনো শেষ হয়নি তিন মামলার বিচার
- ইসরায়েলের ‘কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না’
- জিবুতিতে ফের অভিবাসীদের নৌকাডুবি
- যাত্রা শুরু হলো মারামারি দিয়ে
- নিহত শ্রমিকদের প্রতি শ্রদ্ধা
- স্টুডিওতে আ*গু*ন
- কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- চতুর্থ ধাপের তফসিল হতে পারে আজ
- বিদ্যুৎ উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
- ভরিতে কমল ৩১৩৮ টাকা
- প্রাবোওকে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করল ইন্দোনেশিয়া