ট্রাম্প 12 টি দেশকে লক্ষ্য করে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় স্বাক্ষর করেছেন
((পাহাড়রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প জাতীয় সুরক্ষা সম্পর্কে উদ্বেগের কথা উল্লেখ করে কয়েক ডজন দেশের ব্যক্তিদের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ নিষিদ্ধ করে একটি ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করেছেন।
ট্রাম্প তার প্রথম মেয়াদে যে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞাকে প্রতিফলিত করে তা প্রতিফলিত করে এই বিজ্ঞাপনটি হ’ল আফগানিস্তান, বার্মা, চাদ, কঙ্গো প্রজাতন্ত্র, নিরক্ষীয় গিনি, ইরিত্রিয়া, হাইতি, ইরান, লিবিয়া, সোমাল, সুদান এবং ইয়েমেনের নাগরিকদের প্রবেশ।
এটি বুরুন্ডি, কিউবা, লাওস, সিয়েরা লিওন, টোগো, তুর্কমেনিস্তান এবং ভেনিজুয়েলা থেকে আগত নাগরিকদের মধ্যে আংশিকভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশকে সীমাবদ্ধ করে।
বিজ্ঞাপনটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী বৈধ জনসংখ্যা বা বর্তমান ভিসাধারী এবং ব্যক্তি যারা “আমাদের জাতীয় স্বার্থে তাদের প্রবেশের কাজ করে তাদের সমস্ত 19 টি দেশের নাগরিকদের জন্য ব্যতিক্রম করে।
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র আবিল জ্যাকসন এক্স -এ প্রকাশিত হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র আবিল জ্যাকসনকে আমাদের দেশে আসতে এবং আমাদের ক্ষতির কারণ হতে চান এমন বিপজ্জনক বিদেশী অভিনেতাদের হাত থেকে আমেরিকানদের রক্ষা করার জন্য রাষ্ট্রপতি ট্রাম্প তার প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছেন। “
জ্যাকসন আরও যোগ করেছেন: “এগুলি সাধারণত আরোপিত বিধিনিষেধগুলি দেশের জন্য বিশেষ এবং এমন জায়গাগুলি অন্তর্ভুক্ত করে যেখানে উপযুক্ত পরীক্ষার অভাব রয়েছে এবং তারা ভিসায় উচ্চ মূল্য দেখায়, বা পরিচয় এবং হুমকির তথ্য ভাগ করে নিতে ব্যর্থ হয়।”
ট্রাম্পের পরে ট্র্যাভেল নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা, তার পোস্টে তার প্রথম দিনে একটি নির্বাহী আদেশে এসেছিল যে জাতীয় সুরক্ষা সম্পর্কে উদ্বেগের কথা উল্লেখ করে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশকারী অভিবাসীদের পরীক্ষা ও পরীক্ষা বৃদ্ধি করার আহ্বান জানিয়েছিল।
রাষ্ট্রপতি দক্ষিণ সীমান্তে উভয় অভিবাসীকে এবং যুক্তরাষ্ট্রে আইনী পথে দমন করার জন্য প্রথম চার মাসে বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ নিয়েছিলেন।
তার প্রথম মেয়াদে ট্রাম্প আইনী চ্যালেঞ্জের পরে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়ন করেছিলেন, বহু ইসলামী সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ থেকে নাগরিকদের প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা। ২০২১ সালে রাষ্ট্রপতি জো বিডেন কর্তৃক এই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করা হয়েছিল।