আফগানিস্তানে .0.০ রক ভূমিকম্পের পরে কয়েকশো মৃত্যুর পরে
রবিবার গভীর রাতে আফগানিস্তানকে আঘাত হানার জন্য একটি ভূমিকম্পের পরে শত শত লোক মারা গিয়েছিল।
সোমবার তালেবান সরকারের সর্বশেষ ভারসাম্য অনুসারে প্রায় ৮০০ জন নিহত এবং ২,৫০০ জনেরও বেশি লোক আহত হয়েছেন।
আমেরিকান ভূতাত্ত্বিক সমীক্ষা জানিয়েছে যে স্থানীয় সময় রাত ১১:৪7 এ প্রথম ভূমিকম্পটি আঘাত হানে এবং জালালাবাদের প্রায় ১ miles মাইল পূর্বে পূর্ব -পূর্বে কেন্দ্রীভূত হয়েছিল। আমি বেশ কয়েকটি কাঁপুনি অনুসরণ করেছি।
তালেবান সরকারের প্রধান আধিকারিক মুখপাত্র সোমবার একটি সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন যে বেশিরভাগ মৃত্যু ও আহত হওয়া কোনারে ছিল।
জাবিহ আল্লাহ মুজাহিদ বলেছেন, “জীবন বাঁচানোর জন্য উপলব্ধ সমস্ত সংস্থান ব্যবহার করা হবে।”
স্বাস্থ্য মন্ত্রকের মুখপাত্র শারাফাত জামান বলেছিলেন যে উদ্ধার কার্যক্রম চলছে, এবং মেডিকেল দলগুলি কোনার, নানজার এবং রাজধানী কাবুল থেকে এলাকায় এসেছিল।
জামান বলেছিলেন যে অনেক অঞ্চল ক্ষতিগ্রস্থদের ব্যক্তিত্বের প্রতিবেদন করতে অক্ষম ছিল এবং মৃত্যু ও আহত হওয়ার খবর পাওয়া হওয়ায় “সংখ্যাগুলি পরিবর্তিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে”।
অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসে বর্ণিত কাছের গ্রামগুলির অনেক বাসিন্দা দেখতে পান তাদের চারপাশে ঘরগুলি ভেঙে পড়ে।
নুরগালের মাজা দারা অঞ্চলে বসবাসরত সাদিক আল্লাহ নাঙ্গারহার হাসপাতাল থেকে ফোনটিকে বলেছিলেন যে তিনি একটি বড় বুমের শব্দে জেগে বলেছিলেন যে দেখে মনে হয়েছিল যেন এটি ঝড়ের দিকে এগিয়ে চলেছে।
তিনি তার তিনটি সন্তানকে বাঁচাতে দৌড়ে এসেছিলেন এবং তাঁর ঘরটি তার উপর পড়ে গেলে তাঁর পরিবারের বাকি সদস্যদের ধরে যাচ্ছিলেন।
তিনি এপিকে বলেছেন: “আমি অর্ধেক বেতন পেয়েছি এবং বাইরে যেতে পারিনি।” “আমার স্ত্রী এবং আমার ছেলে মারা গিয়েছিল এবং আমার বাবা আমার সাথে হাসপাতালে আহত হয়েছিলেন।
আধুনিক স্মৃতিতে আফগানিস্তানের সবচেয়ে রক্তাক্ত প্রাকৃতিক দুর্যোগ পেতে ২০২৩ সালের অক্টোবরে, যখন .3.৩ এর ভূমিকম্প দেশের আকারে আঘাত করে এবং বেশ কয়েকটি শক্তিশালী উচ্চ কাঁপুনি অনুসরণ করে।
তালেবান সরকার জানিয়েছে যে এই ভূমিকম্পে প্রায় ৪,০০০ মানুষ মারা গিয়েছিল, তবে জাতিসংঘ মৃত্যুর সংখ্যা অনুমান করেছিল।
অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস অবদান।