“উচ্চাকাঙ্ক্ষা” সোশ্যাল মিডিয়া “ভিডিওগুলি” বেপরোয়া নেতৃত্বকে গ্রেপ্তার করে
চার্লসটন পুলিশ বিভাগ জানিয়েছে, চার্লসটন, এসসি (ডব্লিউসিবিডি)-তার বেপরোয়া প্রচেষ্টা থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ভিডিও ক্লিপ তৈরির অভিযোগে অভিযুক্ত এক ব্যক্তিকে কয়েক মাস পরে চার্লসটনের মাধ্যমে মোটরসাইকেলে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল, চার্লস্টন পুলিশ বিভাগের মতে।
মন্ত্রণালয়টি জানিয়েছে যে ফেব্রুয়ারিতে যখন অফিসারদের এমন ভিডিওগুলি সম্পর্কে অবহিত করা হয়েছিল যেগুলি মোটরসাইকেলের চালককে দেখিয়েছিল, রামন এনোক অর্টেজ হিসাবে নির্ধারিত হয়েছিল, যেখানে ভ্রমণের গতি প্রতি ঘন্টা 140 মাইল পৌঁছে যায় এবং চার্লসটন আন্দোলনের মাধ্যমে সেগুলি বুনে।
ভিডিওগুলি অবিচ্ছিন্ন বেপরোয়া ওরেজ প্রচেষ্টার একটি ছোট অংশের অভিযোগ করা হয়েছে।
তদন্তকারীরা আবিষ্কার করেছেন যে ওআরটিজেডের কোনও ড্রাইভারের লাইসেন্স, নিবন্ধকরণ বা বীমা নেই এবং তার বেপরোয়া আচরণ বাড়ানোর জন্য পণ্য বিক্রি করে।
অর্টিজ ৩৫ টি তদন্তের অভিযোগের মুখোমুখি, লাইসেন্স ছাড়াই গাড়ি চালানোর আটটি অভিযোগ, আটটি অভিযোগ একটি বীমা বীমা গাড়ি পরিচালনা করা, একটি অনিবন্ধিত যানবাহন পরিচালনার আটটি অভিযোগ, বেপরোয়া গাড়ি চালানোর সাতটি অভিযোগ, দৌড়ের দুটি অভিযোগ, সংঘর্ষের দৃশ্যের একটি অভিযোগ এবং মারিজুয়ানা সহজ দখলগুলির একটি।
চার্লসটন পুলিশ ট্র্যাফিক ইউনিট ডিজিটাল ফরেনসিক বিশ্লেষণ, পরিদর্শন আদেশ এবং উপাদান প্রমাণ সহ এই মামলাটি তদন্ত করতে একাধিক আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলির সাথে কাজ করেছে।
সার্জেন্ট বলেছিলেন: “যাকে বলা হয়” কোনও মুখ নেই সেখানে কোনও মামলা নেই “আইন প্রয়োগকারীকে স্থিতিশীল করার দুর্বল প্রচেষ্টা। তবে আমরা ঝুঁকিতে নেই।” রায়ান, সিপিডির প্রধান ট্র্যাফিক তদন্তকারী। “প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্থরা হলেন নির্দোষ ড্রাইভার, যাত্রী এবং পথচারী যারা তাঁর মতো লোকদের সাথে রাস্তাটি ভাগ করে নিতে বাধ্য হয়। যদি সে এই গতিতে কোনও গাড়িতে আঘাত করে থাকে তবে সম্ভবত ভিতরে কেউ বেঁচে থাকবে না।”
রায়ান যোগ করেছেন, “এটি ট্র্যাফিক আবেদনের হুবহু কারণ।” “এটি কেবল টিকিট লেখার বিষয়ে নয়। কেউ তাদের জীবন হারাতে বা গুরুতর আহত হওয়ার আগে মানুষের ট্র্যাজেডি এবং জবাবদিহিতা রোধ সম্পর্কে।”
2024 সালে, ট্র্যাফিক ইউনিটটি বিভাগে উল্লেখ করা হয়েছিল:
- একমাত্র পরিচয় নথি গ্রেপ্তারে 31 % বৃদ্ধি
- মোট ট্র্যাফিক আটক 32 % বৃদ্ধি
- ট্র্যাফিক সতর্কতা 33 % বৃদ্ধি
- যানবাহন সংঘর্ষ থেকে মৃত্যুর হার 52 % হ্রাস