• বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৫ ১৪৩১

  • || ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫

কনফারেন্সে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার,আইন লঙ্ঘন করছে তারেক

মানিকগঞ্জ বার্তা

প্রকাশিত: ১৯ নভেম্বর ২০১৮  

অস্তিত্ব সংকটে থাকা বিএনপি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এই নির্বাচনকে সামনে রেখে মনোনয়ন ফরম বিক্রি প্রক্রিয়া শেষ করেছে দলটি। মনোনয়ন ফরম বিক্রি প্রক্রিয়ার মধ্যেও পল্টনে পুলিশের উপর হামলা করেছিল দলটি। সন্ত্রাসবাদ যে দলের রগে রগে সে দল বিশৃঙ্খলা ছাড়া কোনো কাজ করতে পারে না এইটা জনগণ বুঝে গেছে। বিএনপি জোট মানেই সন্ত্রাসবাদ আগুন জ্বালাও পোড়াও এর রাজনীতি। এরই মধ্যে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ শুরু করেছে বিএনপি। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ে রোববার সকাল ৯টার পর শুরু হয় মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন লন্ডনে অবস্থানরত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি মনোনয়নপ্রত্যাশীদের বিভিন্ন বিষয়ে প্রশ্ন করছেন। বিশেষ করে বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে তাদের ভূমিকা এবং নিজ নিজ এলাকায় সাংগঠনিক অবস্থা সম্পর্কে তিনি জানতে চাইছেন। তারেক রহমান লন্ডন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সাক্ষাৎকারে যোগ দিয়েছেন, বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাক্ষাৎকার দিয়ে বের হওয়া কয়েকজন মনোনয়নপ্রত্যাশীও। কিন্তু তারেক রহমান একজন দণ্ডিত আসামি। একজন দণ্ডিত আসামি হয়ে দেশের জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার তিনি নিতে পারেনা না।  এইটা আইন এর লঙ্ঘন। তিনি আইন লঙ্ঘন করেছেন। দণ্ডিত আসামি হয়ে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণের ব্যাপারে আইনের মধ্যে যদি কিছু থাকে, তাহলে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

একজন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেলে থাকতেন।  তিনি বিদেশী পলাতক হয়ে আছেন।  তিনি জেলে থেকে কখনোই এই সুযোগ পেতেন না তাই তিনি যে কাজটি করছেন তা সুস্পষ্ট আইন এর লংঘন। ভোটের পরিবেশ নষ্ট করতেই এই সব করছেন দুর্নীতির বরপুত্র তারেক রহমান। তার অস্তিত্ব  শেষ হয়েছে। জনগণ এখন তার সাজাভোগ দেখতে চায়। তারেক রহমানকে খুব শীঘ্রই দেশে এনে আইনের আওতায় আনা হবে। নিশ্চিত পরজয়ের জেনে নানারকম কর্মকান্ড ঘটিয়ে চলেছে তারেক রহমান। তার কর্মকাণ্ডে খোদ বিএনপির অনেক নেতাই ক্ষুব্ধ। তার কর্মকাণ্ড সুস্থ রাজনীতির সাথে মানায় না।  বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে চিরতরে নিষিদ্ধ করা হোক তারেক রহমানকে, এইটাই জনগণ এর প্রত্যাশা।