কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে মাটির ঘর
মানিকগঞ্জ বার্তা
প্রকাশিত: ৯ জানুয়ারি ২০১৯
টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার, মির্জাপুর ও ধনবাড়ি উপজেলায় এক সময় মানুষের বাসস্থান হিসাবে মাটির তৈরি টালি ঘরের প্রচলন ছিল। সামর্থ্যবান কিংবা বিত্তহীন উভয়ের মাটির ঘর ছিল। বৈঠক ঘর হিসেবে মধ্যবিত্তরা ব্যবহার করতো।
দেলদুয়ার উপজেলার ডুবাইল, ফাজিলহাট, পাথরাইল ইউনিয়নে ও ধনবাড়ি বানিয়াজান, যদুনাথপুর, পাইস্কা, বীরতারা, ধোপাখালী, মুশুদ্দি ও বলিভদ্রসহ প্রায় প্রতিটি ইউনিয়নেই চোখে পড়তো মাটির তৈরী ঘর। কিন্তু এখন আর এগুলো চোখে পড়ে না।
সময়ের তালে ও মানুষের আর্থিক সামর্থ্য আর রুচির পরিবর্তনের ফলে গ্রাম থেকে হারিয়ে গেছে এ মাটির ঘর।
বিশ বছর আগেও টাঙ্গাইলের গ্রামে ৩০ থেকে ৩৫ ভাগ ঘর ছিল মাটির। বসবাসের জন্য মাটির ঘর ব্যবহার হতো।
মাটির ঘরে একটি বিশেষ বিশেষত্ব আছে আর তা হচ্ছে আরামদায়ক হিসেবে। শীতের উষ্ণতায় মাটির ঘরের জুড়ি নেই। গায়ে গরম কাপড়ের দরকার হবে না এসব ঘরে রাত কাটালে।
মজার ব্যপার হচ্ছে, শীতকালে যেমন গরম অনুভব হয় তদ্রুপ গ্রীষ্মকালেও ঠাণ্ডা প্রদানে মাটির ঘরের আছে বিশেষ বিশেষত্ব। খা খা রোদের উত্তাপেও মাটির ঘর দিবে শীতল অনুভূতি ও প্রাণ জুড়ানো ঘুম। তাপমাত্রা ধরে রাখে বিধায় এটি শীততাপ নিয়ন্ত্রিত ঘরের মতোই কাজ করে।
মাটিই প্রধান কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার হয়। এই ঘর তৈরী করার জন্য প্রয়োজন এঁটেল বা দো-আঁশ মাটি। ঘর তৈরী করার জন্য তেমন খরচ হতো না।
মাটি ঝুরঝুরি করে চেলে পানি মিশিয়ে থকথকে কাঁদা করে নেয়া হয়। তারপর সেই কাঁদামাটি দিয়ে তৈরি করা হতো মাটির ঘর। ব্যবহার করা হতো বাঁশের চাটাই , কঞ্চি ও ধইঞ্চা।
অল্প-অল্প করে মাটি বসিয়ে ৬ থেকে ৭ ফুট উচু করে এবং সেই কাঁদায় ২৫/৩৫ ইঞ্চি চওড়া করে দেয়াল তৈরী করা হতো।
এ দেয়াল তৈরি করতে বেশ সময় লাগতো। কারণ এক সাথে বেশি উঁচু করে তৈরি করা যেতো না। প্রতিবার এক থেকে দেড় ফুট পর্যন্ত উঁচু করা যেতো। কয়েকদিন পর শুকিয়ে গেলে আবার তার উপর একই উচ্চতার দেয়াল তৈরী করা হতো। এভাবে দেয়াল তৈরী করা হলে কিছু দিন রোদে শুকানো হতো। তারপর এই দেয়ালের উপর বাঁশের চাল তৈরী করে খড় বা টিন দিয়ে ছাউনি দেয়া হতো। একটি মাটির ঘর তৈরী করতে ২ থেকে ৩ মাস পর্যন্ত সময় লাগতো।
বণ্যা, ভূমিকম্প বা প্রবল ঝড় না হলে এসব ঘর শত বছর পর্যন্ত টিকে থাকে। যারা এলাকার বিত্তশালী তাদের বাড়ীতে থাকতো দু’তালা আর মধ্যবিত্তদের থাকতো একতালা ছোট আকারের ঘর।
- হজযাত্রীদের সেবায় আশকোনায় কাজ করবে ঢাকা উত্তর সিটি
- চিকিৎসা নিজেই করল ওরাং ওটাং!
- বলিউড মাতাতে চলেছেন আসিফ
- কেরানীগঞ্জে জনসভা
- আনারস নিয়ে প্রার্থীর মিছিল
- জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজ্যুলেশন গৃহীত
- গণপূর্তের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ
- সাভারে নির্জন এলাকায় মিল্টন সমাদ্দারের আশ্রম
- গাজীপুরে ট্রেন সংঘর্ষের ঘটনায় বরখাস্ত ৩
- কুলিং জোন করবে উত্তর সিটি
- স্বস্তিতে নগরবাসী
- এমপিদের সতর্ক করলেন প্রধানমন্ত্রী
- মানুষ কেনাবেচার হাটে ভীড় বাড়ছে
- মাদক ব্যবসায় জড়াচ্ছে নারীরাও
- দেশে এসেছে ৮ বাংলাদেশির লা*শ
- ৯ মে পর্যন্ত সংসদ অধিবেশন চলবে
- শিয়ালের পেটে গেল বৃদ্ধার আঙুল
- সাভার ও রাজশাহী থেকে গ্রেপ্তার ৫
- ধারালো আংটি দিয়ে ছিনতাইয়ের অভিনব কৌশল
- আমেরিকার আগে নিজের ঘর সামলানো উচিত
- মৃত্যু সনদে নিজেই সিল মারতেন মিল্টন
- সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বিকেলে
- মিল্টনকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে
- মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে তিন মামলা
- কর্মস্থলে নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি শ্রমিকদের
- স্বামীর মারধরে নারী শ্রমিকের মৃত্যু
- ভারতের ৫০ স্কুলে বোমা হামলার হুমকি
- সাভারে আটোরিকশা নিয়ে র্যালি
- সাভারে ১৫ দিনে ২ শতাধিক গ্রেপ্তার
- মালয়েশিয়ায় কেএফসির শতাধিক আউটলেট বন্ধ
- আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের ২৮৮ বিজিপি-সেনাকে হস্তান্তর
- তীব্র গরমে স্কুলের সাত শিক্ষার্থী অসুস্থ
- প্রাবোওকে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করল ইন্দোনেশিয়া
- একই গাড়ির চাপায় চালক ও সহকারীর মৃত্যু
- সাভারে ফের উপজেলা চেয়ারম্যান রাজীব
- আমাদের সব স্বপ্ন নষ্ট হয়ে যাবে বৃষ্টি না হলে
- তৈফিক ইমরোজ খালিদীর বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
- স্ত্রীকে কু*পি*য়ে জ*খ*ম করল পাষণ্ড স্বামী
- বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে
- জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজ্যুলেশন গৃহীত
- সাভার ও গাজীপুরে দুটি ওয়াইজ-২০২৪ অনুষ্ঠিত
- সাভারে আটোরিকশা নিয়ে র্যালি
- মুহিতের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
- ৯ মে পর্যন্ত সংসদ অধিবেশন চলবে
- সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বিকেলে
- স্বস্তিতে নগরবাসী
- কিশোর গ্যাং আতঙ্ক সাভারে
- ‘বাংলাদেশ যুক্তরাজ্যে দক্ষ শ্রমিক দিতে পারবে’
- ছবির টিকিটের সঙ্গে বিরিয়ানি ফ্রি
- সাভার ও রাজশাহী থেকে গ্রেপ্তার ৫