বিশাল কর্মযজ্ঞ ॥ থার্ড টার্মিনাল নির্মাণ চলছে
মানিকগঞ্জ বার্তা
প্রকাশিত: ৫ সেপ্টেম্বর ২০২০
দুই কোটি ঘনফুট বালি ভরাট শেষ। ৩ হাজার পাইলের মধ্যে ৭শ’ দাঁড়িয়ে গেছে। মাটি ভরাটও অর্ধেকের বেশি হয়ে গেছে। একদিকে করোনার ছোবল অন্যদিকে বর্ষার বাধা। তবুও থেমে নেই বিশাল কর্মযজ্ঞ। সব চলছে অবিরাম। দেড় হাজার শ্রমিক। অর্ধশত ক্রেন। সমসংখ্যক রিগার। ট্রাক আসছে দিবারাত্রি। চৌহদ্দি জুড়ে সার্বক্ষণিক খটর খট শব্দ। হাইভোল্টেজের বাতি রাতের অন্ধকারের বুক চিড়ে আলোর দ্যুতি ছড়ায় চারদিকে। দূর দিগন্ত থেকেও বুঝা যায়, কি এক কর্মব্যস্ততায় কাটছে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের নির্মাণ যজ্ঞ। গত ২৭ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হওয়া দেশের অন্যতম এই মেগা প্রকল্পের কাজ যে গতিতে এগিয়ে চলছে তাতে সন্তুষ্ট বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী, সিনিয়র সচিব মহিবুল হক ও চেয়ারম্যান এয়ারভাইস মার্শাল মফিদুর রহমান। তাদের মতে-শত প্রতিকূলতার মাঝেও দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে থার্ড টার্মিনালের প্রকল্প। প্রথম দফায় শেষ করা হবে টার্মিনাল, তারপর ধাপে ধাপে কার্গো, ট্যাক্সিওয়ে, ফ্লাইং ক্লাব, কানেক্টিং রোডসহ অন্যান্য স্থাপনা। এয়ার ভাইস মার্শাল মফিদুর রহমান বলেন, এটি দেশের অন্যতম অগ্রাধিকার প্রকল্প। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অনেক আগ্রহ ও স্বপ্নের টার্মিনাল। এ বিষয়টি আমাদের সবাইকে মনে রেখেই নিষ্ঠার সঙ্গে দাায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে।
জানা গেছে, পাঁচ লাখ ৪২ হাজার বর্গমিটারে ৩৭টি উড়োজাহাজ রাখার এ্যাপ্রোন ও ১ হাজার ২৩০টি গাড়ি রাখার সুবিধা, ৬৩ হাজার বর্গফুট জায়গায় আমদানি-রফতানি কার্গো কমপ্লেক্স, ১১৫টি চেক-ইন কাউন্টার সব মিলিয়ে বিশ্বের শীর্ষ স্থানীয় বিমানবন্দরের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা থাকবে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালে। টার্মিনালটির নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার পর বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দৃষ্টিনন্দন বিমানবন্দরের সারিতে নাম লেখাবে শাহজালাল। ২০১৯ সালের শেষে শুরু হওয়া এ টার্মিনালের নির্মাণ কাজ শেষ হবে ২০২৩ সালের জুনে। এ টার্মিনাল নির্মাণে ২০১৭ সালের ২৪ অক্টোবর শাহজালাল বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্পের অনুমোদন দেয় একনেক। বৃহৎ এই টার্মিনাল নির্মাণের ব্যয় প্রথমে ধরা হয়েছিল ১৩ হাজার ৬১০ কোটি টাকা। পরে প্রকল্প ব্যয় সাত হাজার ৭৮৮ কোটি ৫৯ লাখ টাকা বাড়ানো হয়। নির্মাণকাজে অর্থায়ন করছে জাইকা। টার্মিনালটিতে দুই লাখ ৩০ হাজার বর্গমিটার আয়তনের একটি ভবন তৈরি করা হবে। ভবনটির নক্সা করেছেন বিখ্যাত স্থপতি রোহানি বাহারিন। তিনি এনওসিডি-জেভি জয়েন্ট ভেঞ্চার পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের আওতাধীন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সিপিজি কর্পোরেশন প্রাইভেট লিমিটেডের (সিঙ্গাপুর) স্থপতি। জাপানের শীর্ষ নির্মাতা কোম্পানি সিমুজি ও কোরিয়ার সেরা স্যামস্যাং নামের দুটো প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে এভিয়েশান ঢাকা কনসোর্টিয়াম (এডিসি) নামের প্রতিষ্ঠানটিই বর্তমানে এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। জাপান ও কোরিয়ার অন্তত চার শতাধিক দক্ষ জনবল এখানে সক্রিয় রয়েছেন। করোনার তাণ্ডব উপেক্ষা করেই তারা নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছেন। প্রকল্পটির পরিচালক হিসেবে রয়েছেন বেবিচকের অভিজ্ঞ ও তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মাকসুদুল ইসলাম। তিনি জানিয়েছেন, এত বিশাল প্রকল্পে সবাইকে সর্বোচ্চ সতর্কতায় কাজ করতে হচ্ছে যাতে কোন ধরনের ভুল ত্রুটি না হয়।
বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোঃ মফিদুর রহমান বলেন, এটি দেশের অন্যতম অগ্রাধিকার প্রকল্প। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অনেক আগ্রহ ও স্বপ্নের টার্মিনাল। এ বিষয়টি আমাদের সবাইকে মনে রেখেই নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে।
সরেজমিনে টার্মিনালের নির্মাণাধীন এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, বৃষ্টি আর কাঁদার মধ্যেও পুরোদমে নির্মাণ কাজ চলছে। জায়গাটির ভূমি উন্নয়নের কাজ আগেই শেষ হয়েছে। বর্তমানে পাইলিংয়ের কাজ চলছে। প্রায় তিন হাজার পাইলিংয়ের মধ্যে ইতোমধ্যে ৭০০টির কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এই মেগা প্রকল্পের কাজ তদারকিতে সার্বক্ষণিক সতর্ক রয়েছেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মফিদুর রহমান। তিনি প্রকল্পের কাজ ব্যক্তিগতভাবে সুপারভাইজ করছেন। প্রতি সপ্তাহে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে ডেকে কাজের আপডেট নিচ্ছেন। কোথাও কোন ধরনের ব্যত্যয় ঘটলে ত্বরিত পরামর্শ দিচ্ছেন। বিশেষ করে করোনাকালে স্বাস্থ্যবিধি মেনে নির্মাণকাজের বিষয়ে সতর্ক ও সজাগ রয়েছেন। যে কারণে করোনাও বাধা হতে পারেনি এখানে। ৭০০টি পাইলিংসহ ইতোমধ্যে টার্মিনালের ৮ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। এয়ারভাইস মার্শাল মোঃ মফিদুর রহমানের ভাষ্যমতে- নির্ধারিত সময়ের আগেই কাজ সম্পন্ন করা হবে। এই বিমানবন্দর বিশ্বের দৃষ্টিনন্দন ও অত্যাধুনিক বিমানবন্দরগুলোর মধ্যে একটি হবে। এতে যাত্রীদের দুর্ভোগ অনেকাংশেই কমবে। পাশাপাশি এ বিমানবন্দর বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
প্রকল্প সূত্র জানায়, থার্ড টার্মিনালের ভেতরে ভবনটির নক্সা যে বিখ্যাত স্থপতি করছেন, সেই রোহানি বাহারিন বিশ্বের কয়েকটি দৃষ্টিনন্দন ও অত্যাধুনিক বিমানবন্দর ভবনেরও নক্সাবিদ। তার নক্সা কাজের মধ্যে সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি এয়ারপোর্টের টার্মিনাল-৩, চীনের গুয়াংজুর এটিসি টাওয়ার ভবন, ভারতের আহমেদাবাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ইসলামাবাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর উল্লেখযোগ্য। এছাড়া মালদ্বীপ, ফিলিপাইন, কম্বোডিয়া, ব্রুনাই, মিয়ানমার ও ভিয়েতনামসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিমানবন্দরের বিভিন্ন প্রকল্পের নক্সা করেন তিনি। তৃতীয় টার্মিনালের ভবনে বহির্গমনের (ডিপার্চার) জন্য ১৫টি সেলফ চেক-ইন (স্ব- সেবা) কাউন্টারসহ মোট ১১৫টি চেক-ইন কাউন্টার থাকবে। বহির্গমনে ৬৪ ও আগমনী যাত্রীদের জন্য ৬৪টি ইমিগ্রেশন কাউন্টার থাকছে। এছাড়া ২৭টি ব্যাগেজ স্ক্যানিং মেশিন, ১১টি বডি স্ক্যানার, ১২টি বোর্ডিং ব্রিজ ও ১৬টি লাগেজ বেল্ট থাকবে। বর্তমানে ভিভিআইপিদের জন্য শাহজালালে পৃথক একটি কমপ্লেক্স থাকলেও তৃতীয় টার্মিনাল ভবনের ভেতরে কমপ্লেক্স না করে পৃথক ভিভিআইপি স্পেস রাখার কথা ছিল। তবে শোনা যাচ্ছে, প্রকল্পে কিছু টাকা উদ্বৃত্ত থাকবে বিধায় একটি ভিভিআইপি কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হতে পারে। স্বাভাবিক সময়ে শাহজালাল বিমানবন্দর দিয়ে দৈনিক ১৩০টি অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে ২৫ থেকে ৩০ হাজার যাত্রী যাতায়াত করেন। বর্তমানে এই বিমানবন্দর বছরে ৮০ লাখ যাত্রী হ্যান্ডেল করতে সক্ষম। তৃতীয় টার্মিনাল হওয়ার পর শাহজালালের হ্যান্ডলিং সক্ষমতা বেড়ে দুই কোটিতে গিয়ে ঠেকবে। সম্প্রতি নির্মাণকাজের অবস্থা পরিদর্শন শেষে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী বলেন, দৈনিক জনকণ্ঠকে বলেন, নির্মাণকাজ নিজ গতিতে চলছে। নির্মাণ স্থানের মাটির অবস্থার কারণে স্ক্রুড পাইলিংয়ের পরিবর্তে বোর পাইলিংয়ের কাজ চলছে। এর কারণে প্রকল্প ব্যয় কোনভাবেই বাড়বে না বরং মোট প্রকল্প ব্যয় থেকে ৭৫০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। সাশ্রয়কৃত টাকা দিয়েও সরকার ও জাইকার সম্মতি এবং অন্যান্য বিধিগত প্রক্রিয়া নিষ্পত্তি সাপেক্ষে তৃতীয় টার্মিনালে নির্মিতব্য ১২টি বোর্ডিং ব্রিজের অতিরিক্ত আরও ১৪টি বোর্ডিং ব্রিজ ও একটি ভিভিআইপি টার্মিনাল কমপ্লেক্স নির্মাণ করার পরিকল্পনা রয়েছে নির্ধারিত মেয়াদ ২০২৩ সালের জুনের মধ্যেই তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণকাজ সম্পন্ন করে তা যাত্রীদের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করা সম্ভব হবে।
এ বিষয়ে বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার মার্শাল মো. মফিদুর রহমান জানান, বিশ্বব্যাপী চলমান কোভিড মহামারীতেও সব কিছু থমকে দাঁড়ালেও থেমে নেই দেশের অন্যতম এই মেগা প্রকল্পের কাজ। প্রকল্প শুরুর কয়েকমাস পরই দেখা দেয় কোভিড মহামারী। এতে শুরুতেই হোচট খেতে হয়েছে। কিন্তু বেবিচক এ বিষয়ে বিকল্প পন্থায় স্বাস্থ্যবিধির প্রতি সর্বোচ্চ গুরুত্ব প্রকল্পে নিয়োজিত প্রতিটি লেবার থেকে শুরু করে কর্মকর্তা-সবার প্রতি নেয়া হয় বিশেষ ব্যবস্থা। প্রকল্পের ভেতরে একটি প্রাথমিক চিকিৎসা ইউনিট চালু করা হয়। সবাইকে মাস্ক পরিহিত ও অন্যান্য স্যানিটাইজেশান নিশ্চিত করেই কাজে যেতে হয়। তাছাড়াও রাজধানীর দুটো হাসপাতালের সঙ্গে প্রাধিকারের ভিত্তিতে করোনার টেস্ট ও চিকিৎসার সুব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়। এতে যারা প্রথমদিকে কোভিড আক্রান্ত হয়েছে, তাদের চিকিৎসা দেয়ার পর সুস্থ হয়ে আবার কাজে ফিরেছে। এভাবে ভয়কে জয় করে কাজের গতি বজায় রাখার প্রাণপণ চেষ্টা চলছে। যদি করোনার তাণ্ডব দেখা না দিত তাহলে এতদিনে আরও অগ্রগতি চোখে পড়ত।
জানতে চাইলে প্রধান প্রকৌশলী আব্দুল মালেক বলেন, এ ধরনের প্রকল্পে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জিং হচ্ছে মাটি ও বালু ভরাট। এখানে বর্ষার আগে টার্মিনাল ভবনের মূল ভিত্তিটায় মাটি ও বালু ভরাট হয়ে গেছে। ৫ কোটি ঘনফুটের মধ্যে দু’কোটি ঘনফুট বালু ও মাটি ইতোমধ্যে আনা হয়েছে। সেই মেঘনা দাউদকান্দি থেকে বালু এনে পাহাড় গড়া হয়েছে। দিবারাত্রি ট্রাক আনলোড করা হচ্ছে। একযোগে কাজ চলছে প্রতিটি বিভাগে। একদিকে বালু আনা, সেই বালু আনলোড করে পাহাড়ের ন্যায় স্তুপীকার করা, সেখান থেকে বালু নির্দিষ্ট পয়েন্টে ছড়িয়ে দিয়ে বুলডোজার দিয়ে তা মিশিয়ে সমান তালে মসৃণ করে শক্তিশালী ভিত করে তোলা হচ্ছে। তার ওপর চলে রিগারের কাজ। একই তালে পাইলিং করা। ইতোমধ্যে দৃশ্যমান হয়েছে ৭শত পাইলিং নির্মাণ। বাকিগুলোও হয়ে যাবে বছরখানেকের মধ্যে। তিনি জানান, এ প্রকল্পে অনেকগুলো স্থাপনা রয়েছে। তার মধ্যে মূল ও প্রধান হচ্ছে টার্মিনাল ভবনটি। এখানেই মোট পাইলিং হবে ৩ হাজার। বাকি অন্যান্যসহ স্থাপনায় হবে আরও প্রায় ৪ হাজার পাইলিং। সেগুলো পর্যায়ক্রমে নির্মাণ করা হলেও সবার আগে শেষ করা হবে টার্মিনাল ভবনটির কাজ। এ জন্য প্রকল্পের এলাকার কেন্দ্রবিন্দুতে এখন চোখে পড়ে।
এদিকে স্বপ্নের এই থার্ড টার্মিনালের মান ও সুযোগ-সুবিধা নিয়ে সাধারণ মানুষের কৌতূহল অনেক। এক সঙ্গে কতগুলো ফ্লাইট বোর্র্ডিং ব্রিজ সুবিধা পাবে, ইমিগ্রেশান কতটা আধুনিক হবে, যানজট মোকাবেলার সুযোগ-সুবিধা নিয়ে অনেক প্রশ্নের জবাব দিতে হচ্ছে প্রকৌশল বিভাগকে। থার্ড টামিনাল বর্তমান টার্মিনাল থেকে সম্পূর্ণ আলাদা চিত্রের। দৃৃষ্টিনন্দন বলতে যা বুঝায় তেমনই স্থাপত্য রীতিতে তৈরি করা হয়েছে এর নক্সা ও ডিজাইনে। প্রায় সাড়ে তিনশত একর জমির ওপর নির্মাণ করা হচ্ছে থার্ড টার্মিনালের গোটা প্রকল্প। এখানে থাকবে কেবিন এক্সরে মেশিন ৪০টি, বোর্ডিং ব্রিজ ১২টি, কনভেয়ার বেল্ট ১৬টি, বডি স্ক্যানার ১১টি কেনা হবে, টানেলসহ বহুতল বিশিষ্ট কারপার্কিং ৫৪ হাজার বর্গমিটার, নতুন ইমপোর্ট কার্গো কমপ্লেক্স এবং নতুন এক্সপোর্ট কার্গো কমপ্লেক্স ৬৩ হাজার বর্গমিটার, রেসকিউ ও ফায়ার ফাইটিং স্টেশন এবং ইক্যুইপমেন্ট ৪ হাজার বর্গমিটার, ভূমি উন্নয়ন, কানেক্টিং টেক্সিওয়ে (উত্তর) ২৪ হাজার বর্গমিটার, কানেক্টিং টেক্সিওয়ে (অন্যান্য) ৪২ হাজার ৫০০ বর্গমিটার, র্যাপিড এক্সিট টেক্সিওয়ে (উত্তর) ২২ হাজার বর্গমিটার, র্যাপিড এক্সিট টেক্সিওয়ে (দক্ষিণ) ১৯ হাজার ৫০০ বর্গমিটার, সোল্ডার ৯৬ হাজার ৫০০ বর্গমিটার, জিএসই রোড ৮৩ হাজার ৮০০ বর্গমিটার, সার্ভিস রোড ৩৩ হাজার বর্গমিটার, ড্রেনেজ ওয়ার্কস (বক্স কালভার্ট ও প্রোটেক্টিভ ওয়ার্কস), বাউন্ডারি ওয়াল, সিকিউরিটি গেট, গার্ড রুম ও ওয়াচ টাওয়ার নির্মাণ, ল্যান্ড সাইড, সার্ভিস রোডসহ এলিভেটেড রোড, ওয়াটার সাপ্লাই সিস্টেম, স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট, ইনটেক পাওয়ার প্ল্যান্ট ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেম, কার্গো কমপ্লেক্সের জন্য সিকিউরিটি ও টার্মিনাল ইক্যুইপমেন্ট, এয়ারফিল্ড গ্রাউন্ড লাইটিং সিস্টেম, হাইড্রেন্ট ফুয়েল সিস্টেমসহ আনুষঙ্গিক কাজ করা হবে। এছাড়া থাকছে অন্যতম আকর্ষণ ফানেল টানেল।
- আমাদের সব স্বপ্ন নষ্ট হয়ে যাবে বৃষ্টি না হলে
- অবৈধ কারখানার রাসায়নিক বর্জ্যে বিষাক্ত বুড়িগঙ্গা
- কিশোর গ্যাংয়ের চার সদস্য গ্রেফতার
- মাদক কেনা-বেচার অভিযোগে আটক ১৭
- বন্ধ থাকবে প্রাক-প্রাথমিক
- ছবির টিকিটের সঙ্গে বিরিয়ানি ফ্রি
- শেষ বিসিএসটা দিতে পারলেন না ফাহাদ
- সৌদি দূতাবাসের তাঁবুতে আ*গু*ন
- আজ শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকী
- ‘বাংলাদেশ যুক্তরাজ্যে দক্ষ শ্রমিক দিতে পারবে’
- কারাবন্দির মৃত্যু
- বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- জিআই সনদ পেল ১৪ পণ্য
- এক রাতে ৫ সেচ মেশিন চুরি
- মোদি ও রাহুলকে ইসির নোটিশ:আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগ
- ৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা আজ
- নারীসহ দালাল চক্রের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার
- সাভারের রেডিও কলোনি পর্যন্ত মেট্রোরেল সংযোগ সম্প্রসারণের দাবি
- ‘ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনার পরিকল্পনা’
- ইসরায়েলের সঙ্গে সীমান্তে উত্তেজনা
- কমান্ডার আরাফাত র্যাবের নতুন মুখপাত্র
- আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের ২৮৮ বিজিপি-সেনাকে হস্তান্তর
- ৩ দিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি
- হিট স্ট্রোকে এসএসসি পরীক্ষার্থীর মৃত্যু
- কারাগারে অসুস্থ হয়ে হাজতির মৃত্যু
- স্ত্রীকে কু*পি*য়ে জ*খ*ম করল পাষণ্ড স্বামী
- গরমেও চলছে স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা!
- দায়ীদের বিচার না হওয়ায় ক্ষোভ
- দুই দিনে দুই মাদরাসাছাত্র নিখোঁজ
- খাদে পড়ে ৬ শ্রমিক নিহত
- আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের ২৮৮ বিজিপি-সেনাকে হস্তান্তর
- প্রাবোওকে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করল ইন্দোনেশিয়া
- একই গাড়ির চাপায় চালক ও সহকারীর মৃত্যু
- তৈফিক ইমরোজ খালিদীর বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
- স্ত্রীকে কু*পি*য়ে জ*খ*ম করল পাষণ্ড স্বামী
- বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে
- ‘বাংলাদেশ যুক্তরাজ্যে দক্ষ শ্রমিক দিতে পারবে’
- ছবির টিকিটের সঙ্গে বিরিয়ানি ফ্রি
- ৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা আজ
- জিআই সনদ পেল ১৪ পণ্য
- কারাভোগ শেষে ১৭৩ বাংলাদেশি কক্সবাজারে
- স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার
- প্রধানমন্ত্রী ব্যাংকক পৌঁছেছেন
- বুধবার গ্যাস থাকবে না ১২ ঘণ্টা
- দেশে ফিরবেন সেই ২৩ নাবিক
- এক রাতে ৫ সেচ মেশিন চুরি
- দায়ীদের বিচার না হওয়ায় ক্ষোভ
- দুই দিনে দুই মাদরাসাছাত্র নিখোঁজ
- মোদি ও রাহুলকে ইসির নোটিশ:আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগ
- এখনো শেষ হয়নি তিন মামলার বিচার