• রোববার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৫ ১৪৩১

  • || ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫

ছাত্রদলের সৃষ্ট সংকট নিয়ে বিরক্ত মওদুদ-মাহবুবুর!

মানিকগঞ্জ বার্তা

প্রকাশিত: ৩০ জুন ২০১৯  

বয়সসীমা নির্ধারণ করে ভেঙে দেয়া ছাত্রদলের কমিটি গঠন নিয়ে সৃষ্ট সংকট থেকে বের হতে পারছে না বিএনপি। ছাত্রদলকে করায়ত্ত করে ইচ্ছামতো মূল দলকে নিয়ন্ত্রণ করতে বিএনপি নেতাদের কু-মতলবের কারণে সংকটের কোনো সমাধান পাচ্ছে না বিএনপি।

তবে দলটির সিনিয়র নেতৃবৃন্দের স্বদিচ্ছা থাকলে ছাত্রদল নিয়ে সৃষ্ট সংকট সমাধান করা সম্ভব বলে মনে করছেন দলটির একাধিক সিনিয়র নেতৃবৃন্দ।

ছাত্রদলের সংকট নিয়ে কথা বলতে গেলে দলটির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ বিরক্ত হয়েই বলেন, ছাত্রদলকে নিয়ে নোংরা রাজনীতি চলছে। বিএনপি নিজেই এখন নিজের প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দলের নেতাদের ক্ষমতা, চাটুকারিতা, তাবেদারির নেশা পেয়ে বসেছে। যার কারণে ছাত্রদলকে দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহার করছেন তারা। এগুলো মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়।

তিনি আরো বলেন, বয়স্ক, বাতিল, অছাত্র, ব্যবসায়ী ও মাদকদ্রব্য মামলার আসামিদের ছাত্রদলের ভোটার তালিকায় রাখা- পছন্দের প্রার্থীকে পদে আনার পাঁয়তারাই বলা যায়। রাজনীতি বাদ দিয়ে বিএনপি নেতারা এখন গৃহদ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েছেন। ক্ষমতায় না যেতেই যদি দলের এমন বেহাল অবস্থা হয়, তাহলে কোনোদিন ক্ষমতার স্বাদ পেলে বিএনপি নেতারা কী করবেন, সেটি আর বলার অপেক্ষা রাখে না। নেতাদের চাটুকারিতার আশাবাদ দিয়ে দলকে শক্তিশালী করতে হবে। তবেই হয়তো বিএনপি হারানো শক্তি ফিরে পেতে পারে।

এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে আরেক স্থায়ী কমিটির সদস্য মাহবুবুর রহমান বলেন, বিএনপির অবস্থা ‘ঘরের শত্রু বিভীষণ’। সামান্য একটি অঙ্গ-সংগঠনের কমিটি নিয়ে এত অপরাজনীতি হলে আগামীতে গুরুত্বপূর্ণ কমিটি গঠন নিয়ে যে বড় ধরণের ঝামেলা হবে না, তা বলা যায় না। বিএনপিকে এ বিষয়ে আরো বেশি সতর্ক হতে হবে।

বয়সসীমা নির্ধারণ করে ভেঙে দেয়া ছাত্রদলের কমিটি গঠন নিয়ে সৃষ্ট সংকট থেকে বের হতে পারছে না বিএনপি। ছাত্রদলকে করায়ত্ত করে ইচ্ছামতো মূল দলকে নিয়ন্ত্রণ করতে বিএনপি নেতাদের কু-মতলবের কারণে সংকটের কোনো সমাধান পাচ্ছে না বিএনপি।

তবে দলটির সিনিয়র নেতৃবৃন্দের স্বদিচ্ছা থাকলে ছাত্রদল নিয়ে সৃষ্ট সংকট সমাধান করা সম্ভব বলে মনে করছেন দলটির একাধিক সিনিয়র নেতৃবৃন্দ।

ছাত্রদলের সংকট নিয়ে কথা বলতে গেলে দলটির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ বিরক্ত হয়েই বলেন, ছাত্রদলকে নিয়ে নোংরা রাজনীতি চলছে। বিএনপি নিজেই এখন নিজের প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দলের নেতাদের ক্ষমতা, চাটুকারিতা, তাবেদারির নেশা পেয়ে বসেছে। যার কারণে ছাত্রদলকে দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহার করছেন তারা। এগুলো মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়।

তিনি আরো বলেন, বয়স্ক, বাতিল, অছাত্র, ব্যবসায়ী ও মাদকদ্রব্য মামলার আসামিদের ছাত্রদলের ভোটার তালিকায় রাখা- পছন্দের প্রার্থীকে পদে আনার পাঁয়তারাই বলা যায়। রাজনীতি বাদ দিয়ে বিএনপি নেতারা এখন গৃহদ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েছেন। ক্ষমতায় না যেতেই যদি দলের এমন বেহাল অবস্থা হয়, তাহলে কোনোদিন ক্ষমতার স্বাদ পেলে বিএনপি নেতারা কী করবেন, সেটি আর বলার অপেক্ষা রাখে না। নেতাদের চাটুকারিতার আশাবাদ দিয়ে দলকে শক্তিশালী করতে হবে। তবেই হয়তো বিএনপি হারানো শক্তি ফিরে পেতে পারে।

এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে আরেক স্থায়ী কমিটির সদস্য মাহবুবুর রহমান বলেন, বিএনপির অবস্থা ‘ঘরের শত্রু বিভীষণ’। সামান্য একটি অঙ্গ-সংগঠনের কমিটি নিয়ে এত অপরাজনীতি হলে আগামীতে গুরুত্বপূর্ণ কমিটি গঠন নিয়ে যে বড় ধরণের ঝামেলা হবে না, তা বলা যায় না। বিএনপিকে এ বিষয়ে আরো বেশি সতর্ক হতে হবে।