• শনিবার ১১ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৮ ১৪৩১

  • || ০২ জ্বিলকদ ১৪৪৫

জলঘেঁষা ৬ দৃষ্টিনন্দন মসজিদ

মানিকগঞ্জ বার্তা

প্রকাশিত: ২৪ নভেম্বর ২০১৮  

ইবাদতের স্থান হিসেবে ব্যবহৃত হওয়ার পাশাপাশি মসজিদ আমাদের সাংস্কৃতিক-ঐতিহ্য এবং অনন্য ইসলামী স্থাপত্যশৈলীর প্রতিনিধিত্ব করে। সারাবিশ্বে বিস্ময়কর, দৃষ্টিনন্দন ও স্থাপত্য-সৌন্দর্যে বিখ্যাত অনেক মসজিদ রয়েছে। কিন্তু একপ্রকার পানির ওপর ভাসমান বা জলাধারঘেঁষা মসজিদগুলো সত্যি অনন্য ও মুগ্ধকর।

আল-রাহমা মসজিদ, জেদ্দা, সৌদি আরব।

পাঠকদের জন্য সাগর, নদী কিংবা হ্রদের জলঘেঁষা কয়েকটি মসজিদের পরিচয় ও চিত্র তুলে ধরা হলো। প্রথম পর্বে থাকছে দৃষ্টিনন্দন ছয়টি মসজিদের বর্ণনা-আল-রাহমা মসজিদ, জেদ্দা, সৌদি আরবসৌদি আরবের জেদ্দার আল-রাহমা মসজিদটি লাল সাগরে অবস্থিত। ১৯৪৫ সালে এটি নির্মিত হয়।

 

অর্তকোয় মসজিদ, ইস্তানবুল, তুরস্ক

অর্তকোয় মসজিদ, ইস্তানবুল, তুরস্ক
অর্তাকোয় মসজিদটি মর্মর সমুদ্রের কাছে অবস্থিত। এটি সুলতান প্রথম আব্দুল মজিদের ব্যক্তিগত খরচে ১৮৫৪-১৮৫৬ সাল সময়ে নির্মিত হয়েছিল।

 

পুত্রা মসজিদ, পুত্রজায়া।

পুত্রা মসজিদটি সরকারি উদ্যোগে তৈরি পুত্রজায়া লেকের ধারে অবস্থিত। মসজিদটির নকশা করেছেন, মোহাম্মদ মাহমুদ। ১৯৯৯ সালে মসজিদটির নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়।

 

হাসান দ্বিতীয় মসজিদ, কাসাব্লাংকা, মরক্কো

হাসান দ্বিতীয় মসজিদ, কাসাব্লাংকা, মরক্কো
আটলান্টিক মহাসাগরের জলরাশির ওপর স্থাপিত হাসান দ্বিতীয় মসজিদটি ১৯৮৬ থেকে ১৯৯৩ সালের মধ্যে নির্মাণ করা হয়েছিল। এটি বিশ্বের অন্যতম একটি বৃহৎ মসজিদ।

 

তানজুং বুঙ্গা ভাসমান মসজিদ, পেনাং, মালয়েশিয়া

 

তানজুং বুঙ্গা ভাসমান মসজিদ, পেনাং, মালয়েশিয়া
তানজুং বুঙ্গা মসজিদটি মসজিদটি পেনাং দ্বীপের উত্তর অংশে অবস্থিত। ২০০৪ সালে এটি নির্মিত হয়েছিল। ২০০৫ সালে সুনামি-দুর্যোগের কারণে মসজিদটি বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।

সুলতান ওমর আলী সাইফুদ্দিন মসজিদ, বান্দর সেরি বেগওয়ান, ব্রুনেই দারুসালাম

 

সুলতান ওমর আলী সাইফুদ্দিন মসজিদ, বান্দর সেরি বেগওয়ান, ব্রুনেই দারুসালাম
সুলতান ওমর আলী সাইফুদ্দিন মসজিদটি ব্রুনেই নদীর তীরে অবস্থিত। মসজিদটি ব্রুনেইর ৩০ তম সুলতান ওমর আলী সাইফুদ্দিন তৃতীয়-এর নামে নামকরণ করা হয়। ১৯৫৮ সালে এটি নির্মিত হয়।